- ● যেভাবে ‘টেসলা’য় কর্মরত বাংলাদেশের রাফা
- ● A Decade of Recitation Elegance: Bachonik Celebrates 10 Years of Artistic Brilliance
- ● বর্ণাঢ্য আয়োজনে বুয়েট নাইট অনুষ্ঠিত
- ● ‘গান্ধী শান্তি পুরস্কার’-এ ভূষিত বঙ্গবন্ধু
- ● শনিবারের কলমে হিমাদ্রী: মায়ের “শেখসাব”
- ● সুখী দেশের তালিকায় কানাডা ১৫তে, শীর্ষে ফিনল্যান্ড
- ● গিনেস বুকে ‘শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু’
- ● দক্ষিণ এশিয়ার সেরা দশ তরুণ নেতাদের তালিকায় মাশরাফি
- ● ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ২০২১ পাচ্ছেন যারা
- ● প্রসংশায় ভাসছে জিয়া হাসানের সাথে ঘরোয়া’র স্বত্বাধিকারীর আলাপচারিতা
ফ্লয়েডের বিচারপ্রার্থি ট্রাম্পের মেয়ে টিফিনি
যুক্তরাষ্ট্রে জর্জ ফ্লয়েডকে হত্যার প্রতিবাদ জানিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছোট মেয়ে টিফ্যানি আরিয়ানা ট্রাম্প। সামাজিক মাধ্যমে তিনি এই প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার আন্দোলনকারীদের নির্ধারিত কর্মসূচীর সাথে সংহতি জানিয়ে তিনি ইন্ট্রাগ্রামে এ প্রতিবাদ জানান।
সেদিন ইনস্টাগ্রামে একটা কালো স্ক্রিন পোস্ট করেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছোট মেয়ে টিফ্যানি আরিয়ানা ট্রাম্প।
”Alone we can achieve so little; together we can achieve so much.”- Helen Keller #blackoutTuesday #justiceforgeorgefloyd https://t.co/vmVCkM4fQ9
— Tiffany Ariana Trump (@TiffanyATrump) June 2, 2020
বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ জানাতে ও বিক্ষোভের সমর্থন করতে কালো স্ক্রিন পোস্ট করা হয়। তিনি কালো স্ক্রিন পোস্ট করার পাশাপাশি সেখানে হ্যাশট্যাগে জুড়ে দিয়েছেন- ‘#blackoutTuesday #justiceforgeorgefloyd’। যার মানে, জর্জ ফ্লয়েডের ন্যায়বিচার চাই।
তার সঙ্গে তিনি জুড়ে দিয়েছেন হেলেন কিলারের লেখা কয়েকটা লাইন, সহজ বংলায় বললে, ''একা আমরা খুব বেশিকিছু করতে পারব না, কিন্তু একসঙ্গে আমরা অনেক কিছু করতে পারি।''
এভাবেই ফ্লয়েডকে হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভকারীদের কাতারে সামিল হয়েছেন ট্রাম্পের ছোট মেয়ে। তাঁর মা এবং ট্রাম্পের দ্বিতীয় স্ত্রী মার্লা ম্যাপেলও একইভাবে নিজের ইনস্টাগ্রামে কালো স্ক্রিন পোস্ট করেছেন।
অন্যদিকে জর্জ ফ্লয়েডকে হত্যার আগে বেআইনিভাবে আটক করার দায়ে আরও তিনজন পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলো প্রশাসন। আর তাঁকে হত্যার দায়ে মূল অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে আরও কড়া আইনের ধারা প্রয়োগ করা হয়েছে। ফ্লয়েডের হত্যার পিছনে এই চার পুলিশ কর্মীই ছিলেন। সকলের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হলো। মিনেসোটায় বিক্ষোভকারীদের এই দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।
প্রশাসন তাঁদের একটা দাবি মেনে নেওয়ায় বিক্ষোভকারীরা খুশি। কিন্তু তাঁদের বক্তব্য, এটা হলো প্রথম ধাপ। তাঁদের আরও একগুচ্ছ দাবি রয়েছে। সেগুলিও মানতে হবে। না হলে বিক্ষোভ চলবে। বস্তুত, অ্যামেরিকা জুড়ে বিক্ষোভ চলছেও। অনেক শহরে কার্ফু আছে। অনেক শহরে কার্ফু উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিক্ষোভ থামেনি। হাজার হাজার মানুষ পথে নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন এবং দেখাচ্ছেন। তবে এখন বিক্ষোভ পুরোপুরি শান্তিপূর্ণ।