- ● যেভাবে ‘টেসলা’য় কর্মরত বাংলাদেশের রাফা
- ● A Decade of Recitation Elegance: Bachonik Celebrates 10 Years of Artistic Brilliance
- ● বর্ণাঢ্য আয়োজনে বুয়েট নাইট অনুষ্ঠিত
- ● ‘গান্ধী শান্তি পুরস্কার’-এ ভূষিত বঙ্গবন্ধু
- ● শনিবারের কলমে হিমাদ্রী: মায়ের “শেখসাব”
- ● সুখী দেশের তালিকায় কানাডা ১৫তে, শীর্ষে ফিনল্যান্ড
- ● গিনেস বুকে ‘শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু’
- ● দক্ষিণ এশিয়ার সেরা দশ তরুণ নেতাদের তালিকায় মাশরাফি
- ● ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ২০২১ পাচ্ছেন যারা
- ● প্রসংশায় ভাসছে জিয়া হাসানের সাথে ঘরোয়া’র স্বত্বাধিকারীর আলাপচারিতা
বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ ছাড়ালো ৪০ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো ৪০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ। বিদেশি উৎস থেকে আসা আয়ের কারণেই মুদ্রা সঞ্চয়ে যোগ হলো নতুন এ রেকর্ড।
অতিমারির মধ্যে জনশক্তি রপ্তানি সীমিত হয়ে পড়লেও, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়ে। একইসঙ্গে আমদানিতেও খরচ কমে। এদুয়ের মিলিত প্রভাবেই ফরেক্স রিজার্ভ নতুন মাত্রায় পৌঁছে যায়। ফলে শক্তিশালী হলো দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে অংশ নেওয়ার ক্ষমতা।
এ অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার (৮ অক্টোবর) নাগাদ মুদ্রা সঞ্চয়ের নতুন রেকর্ড হলো।
গত জুন থেকে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ একের পর এক রেকর্ড গড়ছে। জুনে প্রথম ৩৪শ' কোটি ডলার ছাড়ানোর পর সেপ্টেম্বরের ২০ তারিখ নাগাদ- তা ৩৯শ' কোটি ডলার ছাড়ায়। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।
সাম্প্রতিক মুদ্রা রিজার্ভের মাধ্যমে দেশের আগামী ১০ মাসের আমদানি চাহিদা মেটানো সম্ভব। ৩ মাসের আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের চাইতে যা অনেকখানি বেশি।
গত বছরের একই মাসের তুলনায় গত সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয় প্রবাহ ৪৬ শতাংশ বাড়ে।
বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের আরেক উৎস রপ্তানি খাতও গত মাসে মহামারির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়। ওই সময়ে রপ্তানির তুলনায় আমদানি ব্যয় কমতে দেখা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বছরওয়ারি হিসাবে চলতি সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় ৩.৫৩% প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। সেই তুলনায় গত আগস্ট নাগাদ আমদানি ব্যয় ৬.৬৮ দশমিক কমে। যার সুফল পাওয়া গেছে মুদ্রা সঞ্চয়ে।
এব্যাপারে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ফরেক্স রিজার্ভের মজুদ বৃদ্ধি অবশ্যই দেশের অর্থনীতির জন্য শুভ লক্ষ্মণ।
তিনি বলেন, দুঃসময়ে প্রবাসী কর্মীরা তাদের সঞ্চয় দেশে পাঠিয়ে দেন। এটা তাদের স্বাভাবিক প্রবণতা।পরিবার-পরিজনের মঙ্গলের কথা চিন্তা করেও তারা এমনটা করে থাকেন।
এর পাশপাশি বিশ্ববাজারে খাদ্য এবং জ্বালানির দরপতন বৈদেশিক মুদ্রার বাড়তি খরচের লাগাম টেনে ধরে।