- ● যেভাবে ‘টেসলা’য় কর্মরত বাংলাদেশের রাফা
- ● A Decade of Recitation Elegance: Bachonik Celebrates 10 Years of Artistic Brilliance
- ● বর্ণাঢ্য আয়োজনে বুয়েট নাইট অনুষ্ঠিত
- ● ‘গান্ধী শান্তি পুরস্কার’-এ ভূষিত বঙ্গবন্ধু
- ● শনিবারের কলমে হিমাদ্রী: মায়ের “শেখসাব”
- ● সুখী দেশের তালিকায় কানাডা ১৫তে, শীর্ষে ফিনল্যান্ড
- ● গিনেস বুকে ‘শস্যচিত্রে বঙ্গবন্ধু’
- ● দক্ষিণ এশিয়ার সেরা দশ তরুণ নেতাদের তালিকায় মাশরাফি
- ● ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ ২০২১ পাচ্ছেন যারা
- ● প্রসংশায় ভাসছে জিয়া হাসানের সাথে ঘরোয়া’র স্বত্বাধিকারীর আলাপচারিতা
টরোন্টো লাইফ’র “প্যানডেমিক হিরোস” তালিকায় তিন বাঙালি
কানাডার টরোন্টো থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম টরোন্টো লাইফ তাদের মাসিক ম্যাগাজিনের মে মাসের সংখ্যায় “প্যানডেমিক হিরোস” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোভিট-১৯ এর কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় যেসব টরোন্টোরিয়ান সামনে থেকে এর বিরুদ্ধে লড়ে যাচ্ছেন তাদের নিয়ে করা এই প্রতিবেদনে স্থান পেয়েছেন ৩ বাঙালি তরুণ। এঁরা হলেন রাফি সৈয়দ, সাদ আলম শেখ, নাদিম ইনামি। তারা ৩ জনই ভিক্টোরিয়া সুপার মার্কেটের ব্যবস্থাপনা পর্ষদে কর্মরত।
ক্যাটেগরি ভিত্তিক এই তালিকায় ৩ তরুণের নাম রয়েছে ‘দ্য ফুড প্রভাইডার’ (খাদ্য সরবরাহকারী)-র তালিকায়। এই ক্যাটেগরিতে স্থান পাওয়া অন্যান্যরা হলেন জগার জর্ডন ও নিক সোল।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে এই মহামারির শুরু থেকে এঁরা খাদ্য সরবরাহ ঠিক রাখতে নিরলস কাজ করেছেন। শুধু তাই-ই নয় এই তরুণেরা জিটিএ-এর ভিতরে খাবর সংকটে থাকা লোকদের বিনামূল্যে খাবার সরবরাহ করেছেন।
বিশেষ করে ভিক্টোরিয়া সুপারমার্কেট মহামারি শুরুর পর স্কারবোরো এলাকায় তাদের স্টোরে আসা লোকদের মাঝে ৮ কেজি চাল ও ৪ কেজি ডাল বিনামূল্যে বিতরন করেছে।
ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগটি বাংলাদেশি কমিউনিটির পটাশাপাশি অন্যান্যদেরও প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে রাফি সুখবর টোয়েনটি ফোর ডটকমকে বলেন, “এই উদ্যোগের শুরু থেকেই আমরা শিক্ষার্থীদেরসহ যাদের খাদ্য সামগ্রীর প্রয়োজন ছিল তাদের বিনামূল্যে খাদ্য সামগ্রি বিতরন করে আসছি। এছাড়া অনেকের জন্যে স্বল্পমূল্যে খাদ্য সামগ্রি বিক্রি করছি আমরা।”
রাফি আরো বলেন, “ভিক্টোরিয়া সুপার মার্কেট ঘরে থাকা লোকদেরও তাদের বাজার হোম ডেলিভারি করছি। যা ভবিষ্যতেও চালু থাকবে।”
টরোন্টো লাইফের “প্যানডেমিক হিরোস” তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যান্যরা হলেন- সিটি অব টরোন্টোর মেডেকেল অফিসার আইলন ডি ভিলা; চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, স্ট্রার্ট-আপ প্রধান কর্মকর্তা কামরান খান; ব্রামটন ওয়েস্টে’র সাংসদ ও সেবিকা কামাল খেরা; ইটোবিকক জেনারেল হাসপাতের চিকিৎসক গুরজিৎ বাজওয়া; মাইক্রোবায়োলজিস্ট ক্যাটেগরিতে রর্বাট কোজাক, সামিরা মুবারেক, অরঞ্জয় ব্যানার্জি; পিপিই সরবরাহক অন্টারিওতে ভেনজুয়ানিজ ও ডাক্তার মাইকেল ওয়ার্নার; প্যারামাউন্ট ফাইন ফুডস’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ ফাকিহ; আগামীর ডাক্তার বিভাগে জর্ডিন ক্লেইন, ড্যানিয়েল লি, টিংটিং ইয়ান এবং ওরলি বোগলার; টরোন্টো ফায়ার চিফ এবং জরুরি ব্যবস্থাপনা অফিসের জিএম ম্যাথু পেগ; ডিস্টিলারি বিভাগে স্পিরিট অফ ইয়র্ক, রিডে’স ডিস্টিলারি, ডিলনের স্মল ব্যাচ ডিস্টিলার, জংশন 56, এবং হীরাম ওয়াকার অ্যান্ড সন্স ডিস্টিলারি; ডিপুটি প্রাইম মিন্সিটার ক্রিসটিয়া ফ্রিল্যান্ড, ওপেনল্যাবের ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর তাই হুইন, অন্টারিও প্রোভিন্সের প্রিমিয়ার ডগ ফোর্ড, লবলো কোম্পানিস লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান গেলেন জি. ওয়েসটন, স্পোর্টসকাস্টার জেমি ক্যাম্পবেল, টরোন্টো সিটি মেয়র জন টোরি; দ্য মিনিসটেরস অব ফান বিভাগে মিঙ্গস নিউ, ব্র্যাড অ্যালেন, আন্ড্রেস সিয়েরা এবং ক্যাসি এমকিউ, ক্লাব কোয়ারান্টিনের সংগঠক; এবং স্যোসাল ডিসটেন্সিং ফেস্টিভেলের প্রতিষ্ঠাতা নিক গ্রিন; সানউইং ট্যাভেল গ্রুপের সিইও স্টিফেন হান্টার; ফাইনেন্স মিনিস্টার বিল মর্নো; দ্য গুড নেইবারহুড প্রজেক্ট’র প্রতিষ্ঠাতা তারিক সৈয়দ।